বাংলা লাভ স্টোরি
ভালোবাসো, এই বলে অদৃশ্য হয়ে গেলে একদিন।
যেন জমা দিয়ে গেলে ব্যাংকের সেভিংস একাউন্টে,
যে কোনও দিনই যখন ইচ্ছে দাবি করতে পারো।
ভেবেছিলে ভালোবাসা আরও ফুলে ফেঁপে বড় হবে
বছরভর না-দেখায় না-ছোঁয়ায় অনেক ধারালো।
ভেবেছিলে যেমন রেখে গিয়েছিলে,তেমনই দেখবে এসে,
ভেবেছিলে যা কিছুই দিনে দিনে নষ্ট হোক,
ভালোবাসা হবে না, ঝরে যাওয়া উড়ে যাওয়া মরে যাওয়া
বলে কিছু নেই এর, এ না হলে এর নাম ভালোবাসা কেন!
ভালোবাসা ছুরির মতো, যে ছুরিতে হৃদয় কাটে।
জানো না এমন নয়, জানো।
ফেলে রাখো, দেখ জং ধরে ভোঁতা হয়ে
সরু কোনও সুতোও কাটবে না, হৃদয়ের প্রশ্ন ওঠে না।
ভালোবাসা ছুরি যদি, ছুরির কি ধর্ম নেই?
ভালোবাসি শব্দটি উচ্চারণ করে যত দূরে খুশি যাও,
যত মাস, যত বছর চোখের আড়ালে ইচ্ছে করে, থেকে যাও
আচমকা ফিরে এসে সুদে আর আসলে অন্য কিছু ফেরত চেও,
ভালোবাসা চেও না। এ গুদামজাতের দ্রব্য নয়, টাকাকড়ি নয়।
বাণিজ্য অন্য কোথাও করো, আমার সঙ্গে নয়।
ভালোবাসা আমি বন্ধক রাখি না, যে রাখে রাখুক।
যে মেয়েটার কাছ থেকে আমরা প্রতিনিয়ত ধোঁকা
খাই। ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নেই তারপর সেই মেয়েটার আমরা নাম দেই ধোঁকাবাজ, টাউট, বাটবার, লুইচ্ছা।
🗿
অথচ মেয়েটা কে ধোঁকাবাজ বানানোর পিছনে
থাকে কিছু সংখ্যাগরিষ্ঠ পুরুষের হাত। যা আমরা কখনোই ঘেটে দেখিনা।
চলুন আজ একটু ঘেটে দেখি আসি....
🗿
একটা মেয়ে সুন্দরি হলে তার পিছে যে, কত জন
ছেলে ঘুরঘুর করে তা ঐ মেয়েটাও জানেনা। Very simple এটা থাকতেই পারে, তবে বিষয়টা হচ্ছে, মেয়েটা ঠিক কাকে ভালবাসে? নিশ্চয় কোন একটি নির্দিষ্ট ছেলেকে? সে আর দশ জন হবেনা, সে হবে একজন। যাকে মেয়েটা ভালবাসে।
🗿
আমরা ছেলেরা অনেক সময় বিষয় জেনে বুঝেও মেয়েটার পিছু ছাড়িনা। আমরা ছেলেরা এমন একটা জাতী। মেয়েটার স্বামী আছে, বাচ্চা আছে জেনেও তাকে ডিস্টার্ব করি। আর সুযোগ পেলে তো ভদ্র
মহিলারাও এর থেকে রেহাই পায় না।
🗿
যে মেয়েটার ২বছরের প্রেম করার পর ব্রেক-আফ
হয়ে যায়, সেই মেয়েটার জীবন কিন্তু শূন্য হয়ে পড়ে থাকে না, কোন একটা ছেলে এসে শূন্যস্থানটা ঠিক পুরন করে দেয়।
🗿
আর এই ছেলেটা কে? এ ছেলেটাও কিন্তু একটা পুরুষ। যখন গোটা পুরুষ জাতী তুলে গালি দিবেন তখন কিন্তু এই ছেলেটাও বাদ পড়বেনা। হোক সে ভালো অথবা খারাপ। একটা মেয়ে কখনোই একটা ছেলেকে ধোঁকা দেয়না। বরং একটা ছেলে হয়ে আরেকটা ছেলেকে ধোঁকা দেয়ার সুযোগ করে দেয়।
🗿
So প্রতিটা নারী খারাপ হওয়ার পিছনে কোন না
কোন পুরুষের অবশ্যই ছোঁয়া থাকে। হোক সে
আপনি অথবা আমি।
ভালবাসার মানুষটি কে সবসময় বেধে
রাখতে নেই, মাঝে মাঝে তাকে মুক্ত
আকাশে উড়তে দিতে হয়। ভালবাসা
পবিত্র হলে, সে ফিরে আসবেই ^_^ .........
.
কারণ সে তখনি বুঝতে পারবে তোমার
মত ভালো তাকে কেও বাসতে পারবে না <S ..........
এক স্ত্রী তার
স্বামীকে পরীক্ষা
করে দেখতে চাইলো ।
স্বামী তাকে কতটুকু
পছন্দ করে এবং তাকে
ছাড়া বাঁচতে পারে কি
না ।
তাই সে তার স্বামীর
প্রতিক্রিয়া জানার
জন্য একটা চিঠি
লিখল - "দেখো আমি
তোমার প্রতি এবং
আমাদের লাইফ নিয়ে
প্রচন্ড বিরক্ত।
আমি আর তোমার
সাথে থাকতে চাই না ।
আমি সারা জীবনের
জন্য চলে গেলাম ।"
স্ত্রী এই চিঠি টা
লিখে টেবিলের উপর
রেখে নিজে খাটের
নিচে লুকিয়ে রইলো।
সন্ধ্য স্বামী বাসায়
এসে চিঠি টা হাতে
নিয়ে পড়ল। তার পর
কলম দিয়ে চিঠিতে
কি যেন লিখল। আবার
চিঠিটা টেবিলে রেখে
দিলো । একটু দুঃখ
ভারাক্রান্ত থেকে
স্বামী হঠাৎ খুব খুশি
হলো । শিস বাজাতে
লাগলো । গান ছেড়ে
ধামাক নৃত্য শুরু
করলো । তারপর
টেলিফোন সেটটাকে
বিছানার উপর এনে
তার তার কোনো এক
বান্ধবীকে
ফোন দিলো। ফোনে ঐ
প্রান্তকে
বলছে,"আজ
অটোম্যাটিক্যালিআমার
লাইফ
থেকে আপদ দূর হয়েছে
। ডার্লিং তুমি আমার
জীবনে আগের মতই
থাকবে। আমার স্ত্রী
আমাদের মাঝে আর
বাঁধা হয়ে থাকবে না ।
তুমি এনিটাইম আমার
বাসায় চলে আসবে ।
বেবী, তোমাকে ছাড়া
আমি বাঁচব না ।" এমন
বলার পর, স্বামী ফোন
রেখে বাসার বাইরে
চলে গেলো হাসতে
হাসতে. হয়তোতার
বান্ধবীকে বা অন্য
কাউকে আনতে গেছে ।
এদিকে তার স্ত্রী
তো খাটের নিচে থেকে
কাঁদতে কাঁদতে বের
হলো।
এমন কুলাঙ্গার
স্বামীর সাথে সংসার
করেছে এতোদিন এই
ভেবে কপাল
চাপড়াচ্ছিল। হঠাত
তার মনে হলো
দেখিতো স্বামী
চিঠিতে কি লিখছে ।
তাই টেবিলের কাছে
এসে চিঠিটা হাতে
নিলো । চিঠির ভাঁজ
খুলে স্বামীর লেখাটা
বের করলো । স্বামী
যা লিখেছে, তা হলো -
"আমার জীবন থেকে
চলে গেছো ভালো কথা,
কিন্তু খাটের নিচে
থেকে কেন তোমার পা
দেখা যাচ্ছে । আমি
ডিম আনতে বাইরে
গেলাম।
>>>>>>>>>>>🏵শুভ>>>>>>>>>>>>
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন